বৃহঃস্পতিবার ৬ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Thursday 21st November 2024
প্রচ্ছদ
জয়ন্তী রায়না
অপরিকল্পিত চিংড়ি চাষের প্রভাবে বিপন্ন নারী-স্বাস্থ্য
দেশের পুঁজিবাজার ও জুয়াড়ি চক্রের দৌরাত্ম্য
'গাছ কেটে ফেললে অক্সিজেন ছাড়া আমরা মরে যেতে পারি'
মোখায় বিধ্বস্ত জেলেদের দাবি 'সরকারি সাহায্য লাগবে না নাফ নদী খুলে দেন'
পাকিস্তান: সেনাবাহিনী যেভাবে দেশটিকে ধ্বংসের প্রান্তে নিয়ে গেছে
সত্যের শক্তি: রাইটউড ৬৫৯ এ শহিদুল আলম
মানব পাচার: মিয়ানমারে জিম্মি ৩২ জন
যথাযথ পূর্বাভাসের মাধ্যমে দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমাবার উপায় নিয়ে মোস্তাফা কামাল পলাশের সাক্ষাৎকার
মনিপুরের সহিংসতার নেপথ্যে জাতিগত বৈষম্য আর বঞ্চনা
সাত মসজিদ রোডের মিডিয়ান বদলাবারই কোনো দরকার ছিল না
গাছ না কাটার আইনের তোয়াক্কা করে না সিটি কর্পোরেশন
শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।
ঘুরতে আশা দর্শনার্থীরা সাগরে প্লাস্টিকের বোতল ফেলেছেন। প্লাস্টিকের বোতল সাগরের কিনারা থেকে কুড়িয়ে দূষণমুক্ত করছেন কিছু মানুষ।
আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা
শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক। ছেঁড়া জাল মেরামত করছেন একজন জেলে, সঙ্গে গল্পে মেতেছেন কয়েকজন।
শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক। কুয়া থেকে সুপেয় পানি সংগ্রহ করে ফিরে চলেছেন ডেরায়।
সারা দিন সাগরে মাছ ধরে সন্ধ্যায় ডেরায় ফিরে আসার তোড়জোড় জেলেদের।
শুঁটকি মাছ কুয়াশা থেকে রক্ষা করতে দিন শেষে পলিথিন টানিয়ে রাখা হয়।
মাছ শুকানো শেষে বিক্রির জন্য নেওয়া হয়।
শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক। শুঁটকি তৈরির সময়ে অনেক নারী শ্রমিকই কাজ করতে আসেন।
শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক। অল্প মজুরিতে নেওয়া হয় শিশু শ্রমিক।
নানা ধরনের মাছ বাছাই করছেন একজন।
বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এক সাথে শুঁটকি করার পরে চলছে বাছাই প্রক্রিয়া।
মাচা থেকে শুঁটকি হয়ে যাওয়া মাছ তুলে নতুন করে কাঁচা মাছ শুঁটকি করতে দেওয়া হবে।
এক সপ্তাহ রৌদ্রে শুকানো হয় মাছ।
রৌদ্রে মাছ শুকাতে ব্যস্ত। রোদে মাছের জলীয় অংশ সম্পূর্ণ শুকিয়ে ফেলে তৈরি হয় শুঁটকি মাছ।
শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক। মাছের গুণগত মান বজায় রেখে শুকানো হয় রৌদ্রে। লইট্টা, চাকা চিংড়ি, রূপচাঁদা, গাগড়া, ছুরি মাছ সহ সব ধরনের সামুদ্রিক মাছ শুকানো হয় এখানে।
কাঁচা মাছ শুকাতে দেওয়া হচ্ছে মাচায়।
মৌসুমের শুরুতে শুঁটকির মাচা তৈরি করছেন শ্রমিকরা।
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফর, জাতীয় নির্বাচন এবং সমুদ্রবন্দর ব্যবহার প্রসঙ্গে অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খান
ওই জিনিসটা মনের মধ্যে ছিলো যে সাহস নিয়ে খেলবো
"সম্পূর্ণ অস্বচ্ছ উপায়ে আদানির সাথে বিদ্যুৎ চুক্তি হয়েছে"
"সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্তে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে"
"জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে সরকারের ব্যর্থতার দায় জনগণের ওপর চাপানো হয়েছে"
"গল্প আমার কাছে গৌণ, চিন্তা দিয়ে আমি তাড়িত হই"