মুহাম্মদ তহরুল ইসলামের সাথে দেখা হলো সামছু মিয়ার রিকশা গ্যারেজে। পরিবারের অমত, বাধা পেরিয়ে তহরুল গান শেখেন পাঞ্চু সাইয়ের কাছে। টঙ্গির সাদেক পরীর শিষ্য গুরু পাঞ্চু সাঁই তহরুলের গুরু। তার জীবনে রিকশার গ্যারেজ আর পাঞ্চু সাঁইয়ের বিশেষ ভূমিকা আছে। তার মনের অস্থিরতা কাটায় গুরুর গান, আর যখনই টাকার সংকটে পড়েন তখনই তিনি ঢাকায় চলে আসেন রিকশা চালাতে। দিন কয়েক রিকশা চালিয়ে যে পুঁজি সংগ্রহ করে তা দিয়ে গ্রামে গিয়ে নতুন ব্যবসা শুরু করেন। এবারও এসেছেন। তবে এবারের আসাটা খুব বেশি সুবিধার হয়নি। ১৫ হাজার টাকার পুঁজি যোগাড় করতে বেশ দীর্ঘ সময় লেগেছে আয়ের একটা বড় অংশই খাবারের পেছনে ব্যয় হয়ে যাওয়ায়। প্রতি বৃহস্পতিবার রাতে গ্যারেজে গানের আসর বসে, ভালো রান্নাবান্নাও হয়। গভীর রাত পর্যন্ত চলে সে আসর।