চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী যৌন নিপীড়নের ঘটনা এর আগেও কয়েকবার ঘটেছে তবে বিচার হয়নি। দৃকনিউজের অনুসন্ধানে জানা যায়, বেশ কয়েকটি যৌন নিপীড়নের ঘটনায় সংঘবদ্ধ নিপীড়কদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও আমলে নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। উল্টো ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছে এবং অভিযোগ ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা চালিয়েছে। রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিপীড়ন বাড়ছে বলে মনে করছেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, প্রশাসনের প্রশ্রয়ের কারণেই নিপীড়করা বেপরোয়া হয়ে ওঠেছে। নিপীড়নবিরোধী সেলগুলো প্রায় নিষ্ক্রিয়। ফলে ক্যাম্পাসে ভয়ের সংস্কৃতি বিরাজ করছে বলে মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়নের ঘটনা প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরিন আক্তার ও প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়াকে একাধিকবার ফোন এবং ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও তাদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।