শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

কুয়া থেকে সুপেয় পানি সংগ্রহ করে ফিরে চলেছেন ডেরায়।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।
 

সারা দিন সাগরে মাছ ধরে সন্ধ্যায় ডেরায় ফিরে আসার তোড়জোড় জেলেদের। 

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

শুঁটকি মাছ কুয়াশা থেকে রক্ষা করতে দিন শেষে পলিথিন টানিয়ে রাখা হয়। 

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

মাছ শুকানো শেষে বিক্রির জন্য নেওয়া হয়। 

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

শুঁটকি তৈরির সময়ে অনেক নারী শ্রমিকই কাজ করতে আসেন।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

অল্প মজুরিতে নেওয়া হয় শিশু শ্রমিক।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

নানা ধরনের মাছ বাছাই করছেন একজন।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এক সাথে শুঁটকি করার পরে চলছে বাছাই প্রক্রিয়া।
 

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।
 

মাচা থেকে শুঁটকি হয়ে যাওয়া মাছ তুলে নতুন করে কাঁচা মাছ শুঁটকি করতে দেওয়া হবে।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

এক সপ্তাহ রৌদ্রে শুকানো হয় মাছ।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

রৌদ্রে মাছ শুকাতে ব্যস্ত। রোদে মাছের জলীয় অংশ সম্পূর্ণ শুকিয়ে ফেলে তৈরি হয় শুঁটকি মাছ। 

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

মাছের গুণগত মান বজায় রেখে শুকানো হয় রৌদ্রে। লইট্টা, চাকা চিংড়ি, রূপচাঁদা, গাগড়া, ছুরি মাছ সহ সব ধরনের সামুদ্রিক মাছ শুকানো হয় এখানে।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।

কাঁচা মাছ শুকাতে দেওয়া হচ্ছে মাচায়।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা

শীতের মৌসুমে সাগর শান্ত থাকায় এ সময়ে বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সাগরে মাছ ধরার তোড়জোড় শুরু হয়। এখন বাগেরহাট জেলার আলোরকোলে দুবলারচরে জেলে ও শুঁটকি ব্যাবসায়ীরা মাছ ধরা ও শুঁটকির মাচা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার মাস অস্থায়ী বসতি তৈরি করে প্রায় ৮-১০ হাজার জেলে সাগরে মাছ ধরেন। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে আসেন বেশিরভাগ শুঁটকি শ্রমিক।
 

মৌসুমের শুরুতে শুঁটকির মাচা তৈরি করছেন শ্রমিকরা।

আলোকচিত্রী | নীতিশ সানা